মো. শিফাত মাহমুদ ফাহিম,বিশেষ প্রতিনিধি
[৯:৩৮ PM, ১৪/১২/২০২৪] +880 1714-424243: মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রবাসী বাংলাদেশিসহ দেশ- বাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামীম হোসেন। তিনি সবার সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করেছেন।
তিনি গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেছেন অকুতোভয় বীর শহীদদের, যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন স্বদেশভূমি পেয়েছি।তিনি স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন।পরাধীনতার হাত থেকে দেশের বিজয় অর্জনে যেসব মা-বোন সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন- তাদের জানিয়েছেন সশ্রদ্ধ সালাম।
তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষক প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ডাকে শুরু হওয়া স্বাধীনতাযুদ্ধ ওই বছর ১৬ ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনীকে পরাস্ত করে দেশের অকুতোভয় বীর মুক্তি যোদ্ধারা বিজয়ী হন। তাই ১৬ ডিসেম্বর আমদের গর্বিত এবং মহিমান্বিত বিজয় দিবস।
এদেশের দামাল ছেলেরা হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে ছিনিয়ে এনেছিলো স্বাধীনতার সূর্য। আজকের এ মহান দিনে আমি সেসব অকুতোভয় বীর সেনাদের সশ্রদ্ধ অভিবাদন জানান।
[১০:৪৫ PM, ১৪/১২/২০২৪] +880 1714-424243: আশুলিয়া প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে শহীদ টিটোর সমাধিতে বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন
নিজস্ব প্রতিবেদক:সাভার মুক্ত দিবসে শহীদ গোলাম দস্তগীর টিটোর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে আশুলিয়া প্রেসক্লাবের সাংবাদিকরা। শহীদ টিটোর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে পালন করা হয়েছে সাভার মুক্ত দিবস।
১৯৭১ সালের এই দিনে কিশোর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম দস্তগীর টিটোর রক্তের বিনিময়ে হানাদারমুক্ত হয় সাভার।
সোমবার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে সাভারে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক সংলগ্ন ডেইরি গেট এলাকায় বীর কিশোর মুক্তিযোদ্ধার সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা জানানো হয় ও শহীদ টিটোর আত্মার মাগফিরাত কামনায় এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
এসময় বক্তারা বলেন, সহযোদ্ধাদের নিষেধ উপেক্ষা করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার সময় আশুলিয়ার জিরাবো এলাকায় পাক হানাদার বাহিনীর ছোড়া গুলিতে শহীদ হয় দশম শ্রেণির ছাত্র কিশোর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম দস্তগীর টিটো। এরপরেও যুদ্ধ চালিয়ে যান মুক্তিযোদ্ধারা। এসময় আহত হয় আরেক মুক্তিযোদ্ধা। যুদ্ধে হানাদার বাহিনীর তিনজন পাক সেনা নিহত হয়। পরাজিত হয়ে পিছু হটে পাকহানাদার বাহিনী। পরে সাভারকে হানাদার মুক্ত ঘোষণা করা হয়।
গোলাম দস্তগীর টিটোর সহযোদ্ধাদের কাছ থেকে জানা যায়, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর সকালে সাইকেলে করে একজন এসে আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের খবর দিলো যে গাজীপুর থেকে পাকহানাদার বাহিনীরা আসছে। আমাদের কমান্ডারের নির্দেশে সেদিন আমরা পাকবাহিনীকে রুখতে ও যুদ্ধ করতে রওনা হই। সেদিন আমাদের উদ্দেশ্য ছিলো পাকবাহিনীকে এ দেশ থেকে বিতাড়িত করা। ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর সকালে গোলাম দস্তগীর টিটোর আত্মদানের মধ্য দিয়ে সাভার হানাদার মুক্ত হয়।