ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি :
ঠাকুরগাঁও আর্টিস্টিক ক্যুইজিন চাইনিজ রেস্তোরায়, (শনিবার ২ নভেম্বর) দিনব্যাপী সাপ্তাহিক ফলো আপ পত্রিকা প্রকাশ উপলক্ষে। কর্মরত সাংবাদিকদের নিয়ে আলোচনা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান অতিথি ও সাপ্তাহিক ফলো আপ পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক এড. এম এ মজিদ এসময় বক্তারা বলেন, পত্রিকা হলো সমাজের দর্পণ। আর সাংবাদিকতা এমন একটি পেশা যা গৌরবের । যে পেশা একটি দেশকে সঠিক পথে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সৎ সাংবাদিকরা সাধারণ মানুষের আস্থার প্রতিক হিসেবে পরিচয় পায়। এই পত্রিকাটি প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে ১০৪টি মামলার শিকার হয়েছি। যা প্রায় ৩ কোটি টাকারও বেশি আমার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। একটি পত্রিকার গুণগতমান ধরে রাখতে ব্যতিক্রমী সংবাদ সহ বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করাটা গুরুত্বপূর্ণ।
আলোচনা ও মতবিনিময় সভায় রংপুর বিভাগের ৮ জেলা ও উপজেলার অর্ধশতাধিক সাংবাদিক অংশ গ্রহণ করে।বিশেষ অতিথি, নিরাপদ সড়ক চাই ঠাকুরগাঁও জেলা শাখার সভাপতি,এড. আবু মহীউদ্দীন, তিনি বলেন আমি শিক্ষক হিসেবে শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহারের ব্যাখ্যা করতে গেলে বলা যায়।
দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের পুরুত্ব মূল্যায়ন আমরা করতে পারবো।একটি ইমেইল একাউন্ট খুলে সহপাঠীদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা যায়। দৈনন্দিন জীবনের সমাধান ইন্টারনেট ব্যবহার অতি গুরুত্বপূর্ণ।সাপ্তাহিক হলো আপ মান উন্নয়ন লক্ষ্যে আপনাদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।
তিন যুগেরও বেশি এই পত্রিকা প্রকাশ হয়ে আসছে তাই নতুন রূপে এবার কাজ করতে হবে সকলকে একসাথে আপনাদের সকলেরই সহযোগিতা প্রয়োজন।
আলোচনা ও মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন, ইঞ্জিনিয়ার হাসিনুর রহমান মিলন চৌধুরী,তিনি বলেন কর্তৃপক্ষ পত্রিকাটি নতুন রূপে রঙিন অনলাইন ভার্সন সহ প্রকাশের সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছে।
আমি চাই একজন সাংবাদিক একটা পত্রিকায় কাজ করলেই যথেষ্ট, একাধিক পত্রিকা কাজ প্রয়োজন হবে না, তাই অতিদ্রুত সময়ের মধ্যে পত্রিকাটি আবারও পাঠকের হাতে পৌঁছে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন, সাপ্তাহিক ফলো আপ পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার,হুমায়ুন কবির রেজা, এছাড়াও ফলোআপ পরিবারের প্রবীণ সিনিয়র সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন, হানিফুর আলী, সোরাব আলী,দবিরুল ইসলাম, মনসুর আহাম্মেদ,জিলহাজ উদ্দিন, মাহবুব আলম,সরোয়ার্দী খোকন , অভিষেক চন্দ্র রায়, সোহেল আহমেদ, মাসুদ কবির হারুনুর রশিদ, গোলাম রব্বানী, নুর জামান সরকার রাসেল, মোখলেসুর রহমান কাশেম প্রমুখ।